Sunday 12 February 2017

Story: Husband coming back to home

Husband coming back to home saw his wife having illegal relationship with the housekeeper in a Sofa. His wife was so beautiful and the housekeeper was too trustworthy. Getting no other option, The husband sold the Sofa to avoid such circumstances further.

Thursday 10 March 2016

Story: একবার এক লোক একটা পাখি শিকার করল

একবার এক লোক একটা পাখি শিকার করল। গুলি খেয়ে পাখিটি একটা ক্ষেতের উপর পড়ল।
লোকটি বেড়া টপকে ক্ষেতে ঢুকতে গেলে ক্ষেতের বৃদ্ধ মালিক তাকে আটকালেন। “আমার জমিতে ঢোকা যাবে না। আমার জমিতে কিছু পড়লে সেটা আমার।” বললেন তিনি।
লোকটি বলল, “আমি এ দেশের সবচেয়ে বড় উকিল। আমি তোমার বিরুদ্ধে মামলা করব। তারপর দেখবে পাখি আমার নাকি তোমার।”
ক্ষেতের মালিক মনে মনে উকিলের উপর চটে গেলেন। তিনি বললেন, “আমাদের এদিকে ঝগড়া মীমাংসা করার ধরণ একটু ভিন্ন। আমরা ঝগড়া মীমাংসা করি তিন লাত্থি পদ্ধতিতে।”
উকিল বলল, “তিন লাত্থি পদ্ধতি কি?” ক্ষেতের মালিক বললেন, “প্রথমে আমি তোমাকে তিন লাথি দেব। তারপর তুমি আমাকে তিন লাথি দেবে। আবার আমি তোমাকে তিন লাথি দেব। এভাবে চলতেই থাকবে যতক্ষণ না কেউ সারেন্ডার করে।”
উকিল দেখল এখন মামলা টামলা করলে অনেক সময় নষ্ট হবে, পাখি হয়তো পাওয়া যাবে না, পাওয়া গেলেও হয়তো নষ্ট হয়ে যাবে। তাছাড়া এই বৃদ্ধকে সে অচিরেই হারাতে পারবে। তাই সে এই পদ্ধতিতে মীমাংসা করতে রাজি হয়ে গেল।
বৃদ্ধ প্রথম লাথিটা মারলেন তার হাঁটুতে, উকিল চিৎকার করে মাটিতে পড়ে গেল। দ্বিতীয় লাথিটা ধেয়ে এল তার নাক বরাবর, উকিল রক্তাক্ত মুখে মাটিতে শুয়ে পড়ল। তৃতীয় লাথি আঘাত করল উকিলের বুকে, উকিল ব্যথায় ককিয়ে প্রায় অজ্ঞান হয়ে গেল।
না, অজ্ঞান হলে তো চলবে না। উকিল তার সমস্ত শক্তি একত্র করে উঠে দাঁড়াল। বৃদ্ধকে প্রথম লাথিটা মারার ঠিক আগ মুহূর্তে বৃদ্ধ বলল, “আমি সারেন্ডার করলাম। তোমার পাখি তুমি নিয়ে যাও।”

Friday 26 June 2015

Story: A woman went shopping

A woman went shopping, At cash counter she opened her purse to pay. The cashier noticed a TV remote in her purse. He cud'nt control his curiosity n asked "Do u always carry ur TV remote with u?" She replied " No, not always, but my husband refused to accompany me for shopping today.. .............. Moral : Accompany ur wife....
😡😝😄😄

The story continues....
The shopkeeper laughs and takes back all the items that lady had purchased.
Shocked at this act, she asks the shopkeeper what is he doing. He said your husband has blocked your credit card..........
MORAL : Respect the hobbies of your husband. 😝😆😁👌

Story continues....
Wife took out his husbands credit card from purse and swiped. Unfortunately he didn't block his own card.
Moral: Dont underestimate the power of a WIFE.
👩😎😁😝😂

Still continues...
After swiping, the machine indicated 'ENTER OTP SENT TO YOUR MOBILE'.
Moral: When Man tends to lose, machine is smart enough to save him!
😀😜👨👍

Still continues....
When she turned back with depression, her mobile ringed showing forwarded SMS "your OTP is......" Finally she bought her items & returned back happily
Moral: what are you thinking about Men! He always sacrifices himself for his wife
😃😇👼👍
Fresh absolutely fresh....!

Tuesday 16 June 2015

Story: সুলতান মাহমুদের সংগ্রহে খুব দুষ্প্রাপ্য এবং দামী একটি মুক্তা ছিলো

মাওলানা জালালুদ্দিন রুমি তার একটি কবিতাতে সুলতান মাহমুদ নামের এক বাদশার ঘটনা উল্লেখ করেছিলেন। ঘটনা টি এরকমঃ
সুলতান মাহমুদের সংগ্রহে খুব দুষ্প্রাপ্য এবং দামী একটি মুক্তা ছিলো। একদিন সুলতান তার সকল মন্ত্রী এবং সভাসদ দের আনুগত্য পরীক্ষা করতে চাইলেন। তিনি সকল কে ডাক দিয়ে সেই দামী মুক্তা টি ভেঙ্গে ফেলতে নির্দেশ দিলেন। একে একে ৬৫ জন মন্ত্রী মুক্তা টি ভাঙ্গতে অপারগতা প্রকাশ করলো। কারন হিসাবে তারা সুলতান কে জানালো, মুক্তা টি অনেক অনেক দামী। তাই ভেঙ্গে ফেলা টা ঠিক হবেনা।
সুলতান সর্বশেষে আয়াজ নামে তার খুব বিশ্বস্ত সভাসদ কে ডাকলেন এবং মুক্তা টি ভাংতে বললেন। আয়াজ কোনো রকম দ্বিধায় না ভুগে সাথে সাথেই মুক্তা টি ভেঙ্গে টুকরো টুকরো করে ফেললেন। সমস্ত মন্ত্রী এবং সভাসদ গণ বিস্ময়ে হতভম্ব হয়ে গেলো। তারা আয়াজ এর কাছে কোনো রকম দ্বিধা বা চিন্তা না করেই মুক্তা টি ভেঙ্গে ফেলার কারন জানতে চাইলেন।
আয়াজ মন্ত্রীদের কাছে পাল্টা প্রশ্ন করলেন, কোনটা বেশী গুরুত্বপূর্ণ - বাদশার নির্দেশ নাকি দামী মুক্তা টি?
...পৃথিবীতে আমাদের কাছে ঐ মুক্তা টির মত প্রিয় অনেক বস্তু বা কাজ আছে যা আমাদের কাছে অনেক মুল্য বহন করে। ঘুষখোদের কাছে ঘুষ এর মুল্য অনেক, হেরোইন কিংবা ইয়াবাখোরদের কাছে তাদের নেশার বস্তু সবচেয়ে বেশি দামী, পরকীয়া, ব্যভিচারে আসক্ত ব্যক্তিদের কাছে আর সবকিছুর চেয়ে তাদের পাপ কাজ বেশি উপভোগ করে। অর্থাৎ, আমাদের কাছে মনের ইচ্ছা বা চাওয়া টাই বেশি মুল্যবান। কোনো সন্দেহ নেই, মন যা চায় তা করতে ভাল লাগে। নিষিদ্ধ চাওয়া পুরন করতে আনন্দ লাগে। যদিও আল্লাহ আমাদের কে এগুলো করতে নিষেধ করেছেন।
প্রশ্ন হলো, আমাদের কাছে কোন টা বেশি গুরুত্বপূর্ণঃ আল্লাহ তায়ালার আদেশ, নাকি আমাদের মন যেটা চাচ্ছে সেটা?
আল্লাহ আমাদের কে তার আদেশ গুলো সঠিকভাবে পালন করার তৌফিক দান করুন।

Friday 27 March 2015

Story: বিচক্ষণ বিচারক হযরত আলী (রাঃ)

বিচক্ষণ বিচারক হযরত আলী (রাঃ)"
দুইজন পথিক রাস্তা চলতে চলতে ক্লান্ত হয়ে একটি গাছের নিচে বসেন আরাম করার জন্য,উভয়ে পোটলা থেকে খাবার বের করল খাওয়ার জন্য,একজনের নিকট রুটি হল তিনটা,আর অপর জনের নিকট পাঁচটি,ইতি মধ্যে একজন মুসাফির এল,তাকেও তারা খানায় শরিক করে নিল,খাবার শেষে মুসাফির আটটি টাকা দিয়ে গেল,এই টাকা বন্টন নিয়ে দুজনের মধ্যে লেগে গেল ঝগড়া,
পাঁচ রুটি ওয়ালঃ আমার রুটি যেহেতু পাঁচটি তাই আমি পাঁচ টাকা নেই,আর তুমি তিন টাকা নাও,যেহেতু তোমার রুটি তিনটি।
তিন রুটি ওয়ালাঃ না,তা হবেনা,বন্টন হবে সমান সমান।এক পর্যায়ে উভয়ে আলী (রাঃ)এর নিকট উপস্থিত হল ফয়সালার জন্য,
আলী (রাঃ)-( তিন রুটি ওয়ালাকে উদ্যেশ্য করে,) সে যেহেতু তোমাকে তিন টাকা দিতে চায় নিয়ে নাও।
তিন রুটি ওয়ালাঃ হুজুর, আপনার কাছে এলাম ন্যয় বিচারের জন্য,আর আপনিও বলছেন,দেয় যেহেতু নিয়ে নাও,তার মানে না দিলে আমি পাবনা?
আলী (রাঃ) না,না দিলে আপনি পাবেননা,দেখুন,ইসলামের বিচার দুই ধরনের,১,আপোষের বিচার,২, ইনসাফের বিচার,আপষের বিচার যদি মানেন তবে তিন টাকা নিয়ে নিন।আর যদি ইনসাফ ভিত্তিক বিচার চান,তবে আপনি পাবেন এক টাকা,আর সে পাবে সাত টাকা।
তিন রুটি ওয়ালাঃ অবাক হয়ে,আমি ইনসাফের বিচার দেখতে চাই,কি ভাবে এক টাকা পাই?
আলী (রাঃ) আপনারা মানুষ তিনজন,আর রুটি হল আট টি,একটা রুটি তিনজনে খেলে তিন টুকরা হয়, এভাবে আট রুটির টুকরা হল চব্বিশটি , সমান ভাগ করলে একেকজনের পেটে আছে আট টুকরা করে,এবার হিসেব করে দেখুন,আপনার তিন রুটির নয় টুকরার মধ্যে আপনি খেয়েছেন আট টুকরা,আর মেহমান আপনার থেকে এক টুকরা খেয়েছে।
পক্ষান্তরে পাঁচ রুটি ওয়ালার টুকরা হল ১৫টি,আর সে নিজে খেয়েছে আট টুকরা,আর মেহমান খেয়েছে তার থেকে সাত টুকরা।
অতএব প্রতি টুকরায় এক টাকার হিসেবে সে পাবে সাত টাকা,আর আপনি এক টুকরার জন্য পাবেন এক টাকা।
এই বিচক্ষণ বিচার দেখে উভয়ে আভিভূত হয়ে চলে গেলেন।

Monday 16 March 2015

Story: এক ছাত্র শুধুই “গরু” রচনা জানতো

এই গল্প বোধ হয় সবাই জানি। সেই যে এক ছাত্র শুধুই “গরু” রচনা জানতো। ভরভর করে মুখস্ত বলতো “গরু একটি চতুস্পদী গৃহপালিত প্রানী। তার দুই চোখ, দুই কান, একটা লম্বা লেজ ছিলো। অবসর সময়ে সে জাবর কাটে…”
শিক্ষক একবার রচনা লেখতে দিলেন “আমাদের গ্রাম”। ছাত্র লিখলেন “ আমাদের গ্রাম খুব সুন্দর গ্রাম। এখানে মাঠ আছে। মাঠে গরু চরে। গরু একটি চতুস্পদী গৃহপালিত প্রানী। তার দুই চোখ, দুই কান, একটা লম্বা লেজ ছিলো। অবসর সময়ে সে জাবর কাটে…
পরের দিন শিক্ষক দিলেন “বাংলাদেশের নদ নদী” ছাত্র লিখলো...”বাংলাদেশের অনেক নদ নদী। প্রতিটা নদীর পাশেই মাঠ আছে। সেখানে গরু চলে। গরু একটি চতুস্পদী গৃহপালিত প্রানী। তার দুই চোখ, দুই কান, একটা লম্বা লেজ ছিলো। অবসর সময়ে সে্ জাবর কাটে…”
শিক্ষক মহা চিন্তায় পড়লেন।অনেক ভেবে এবার লিখতে দিলেন “ বিজ্ঞান আশির্বাদ না অভিশাপ” ছাত্র উত্তর লিখলো “বিজ্ঞান আশির্বাদ না অভিশাপ? এটা অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ন প্রশ্ন। কিন্তু বিজ্ঞান কি? জ্ঞান কি? সবার জ্ঞান এক নয়। আমার জ্ঞান আর একটা গরুর জ্ঞান এক নয়। গরু একটি চতুস্পদী গৃহপালিত প্রানী। তার দুই চোখ, দুই কান, একটা লম্বা লেজ ছিলো। অবসর সময়ে সে জাবর কাটে…”
প্রিয় রাজনীতিবিদ গন, আপনাদের কারো জানা রচনার নাম “মুক্তিযুদ্ধ” কারো জানা রচনার নাম “ইসলাম” কারো জানা রচনার নাম “গনতন্ত্র”। সেইসব আমাদেরও জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন রচনা , কোন সন্দেহ নাই। কি তু যেখানে সেখানে অযাচিত ভাবে শুধু এক রচনা বলেই যদি মাফ পেতে চান তাহলে আমাদের সেই গরু রচনার লাইন গুলোই মনে পড়ে...
গরু একটি চতুস্পদী গৃহপালিত প্রানী। তার দুই চোখ, দুই কান, একটা লম্বা লেজ ছিলো। অবসর সময়ে সে জাবর কাটে…
আপনাদের জাবর কাটা আর কত???

Story: এক স্কুল শিক্ষিকা ক্লাস রুমে ঢুকেই ডান হাত উচু করে সবার সামনে মেলে ধরলেন

নিজের নানা অপ্রাপ্তি নিয়ে হতাশায় ভুগছেন? একের পর এক সমস্যার কুটিল গর্তে পড়ে জীবন টাকে ভঙ্গুর মনে হচ্ছে? তাহলে আসুন একটা গল্প শোনাই।
এক স্কুল শিক্ষিকা ক্লাস রুমে ঢুকেই ডান হাত উচু করে সবার সামনে মেলে ধরলেন। তার হাতে ১০০০ টাকার একটি নোট শোভা পাচ্ছে। সবার মুখের দিকে এক এক করে তাকিয়ে হঠাত তিনি জিজ্ঞাসা করলেন, "কে চাও এই এক হাজার টাকার নোট টা?"
সবাই সাথে সাথে হাত তুললো।
শিক্ষিকা মুচকি হেসে বললেন, এই টাকা আমি একজন কে দিব। কিন্তু দেবার আগে একটি কাজ বাকি আছে। কথা শেষ করেই তিনি নোট টা পা দিয়ে মেঝের সাথে পাড়াতে লাগলেন। কিছুক্ষণ পর নোট টি হাতে নিয়ে আবারো একই প্রশ্ন ছুড়ে দিলেন, "কে চাও এই নোট টা?"
যথারীতি সবাই হাত তুললো।
শিক্ষিকা এবার নোট টি তার ধুলোমাখা স্যান্ডেল দিয়ে পাড়াতে লাগলেন। কাজ শেষ করে তিনি নোট টি আবারো হাতে তুলে নিয়ে সবার উদ্দেশ্যে প্রশ্ন ছুড়ে দিলেন, "কে চাও এই নোট টা?"
সবাই হাসিমুখে হাত তুললো নোট টি নেবার জন্য।
শিক্ষিকা সন্তুষ্ট চিত্তে চারদিকে তাকিয়ে বললেন, "তোমরা আজ অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটা জিনিস শিখলে। আমি ১০০০টাকার নোট টিকে যতই নোংরা করিনা কেন, তোমরা তারপরও ওটা পেতে চাইছো কারন নোংরার কারনে টাকার মুল্যমান কমে যায়নি। স্যান্ডেলের নোংরার নিচে দলিত মথিত করার পরও ওটা তখনও এক হাজার টাকার নোট ই রয়ে গেছে। তোমরাও এক হাজার টাকার এই নোটটার মতই, যা কিছুই ঘটুক তোমাদের মুল্য এতটুকু কমবেনা"।
ঠিক তেমনি, আমাদের জীবনেও খারাপ সময়গুলোতে নানা সমস্যার মুখোমুখি হলে, গায়ের কালো রং, কম উচ্চতা, রোগা শরীর কিংবা নিজের বর্তমান অবস্থান নিয়ে হতাশায় ভুগে আমরা নিজেদের কে মুল্যহীন ভাবতে থাকি। কিন্তু আসল সত্য হচ্ছে, আপনার যত অপ্রাপ্তিই থাকুক না কেন, আপনি আশরাফুল মাখলুকাত বা সৃষ্টির সেরা জীব হিসাবেই থাকবেন। জীবনের অপ্রাপ্তি গুলো আপনার মুল্য এতটুকু কমাতে পারবেনা।
এবং যে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস টা আপনি ভুলে যান সেটা হলো- আপনি এক হাজার টাকার নোট নন, আপনি কয়েক হাজার কোটি টাকার একটা জীবন্ত সম্পদ!
ইয়াপ, ইউ! ইউ আর ড্যাম স্পেশাল! নেভার এভার ফরগেট ইট!